সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেইসবুকে ভিডিও কলিং চালু হবে এটি গতবছরের ঘোষনা, তবে এ সপ্তাহেই যে এটি চালু করা হবে তা আগে থেকে জানায়নি ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ। তবে সোশ্যাল মিডিয়া ব্লগগুলো তাদের সোর্সের মাধ্যমে আগে থেকেই খবরটি পেয়ে গিয়েছিল। সে নিয়ে আমি বিজ্ঞানপ্রযুক্তিতে এর আগে বিস্তারিত লিখেছি। সোশ্যাল মিডিয়া ব্লগগুলোর সে আগাম ভবিষ্যতবানী একেবারে পুরোটাই ফলে গেল। নির্দিষ্ট সময়েই ফেইসবুকে ভিডিও কলিং সেবাটি চালু হলো।
ফেইসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে সাইটটির ব্যবহারকারীদের মধ্যে ভয়েস এবং ভিডিও কলিং সেবাটি উন্মুক্ত করলেন। খবরটি নেটিজেনদের জন্য বেশ আনন্দের বটে। যেমন, আমার ব্যাক্তিগত কিছু গল্পই বলি, ভয়েস বা ভিডিও কলিংয়ের জন্য আমাকে আলাদা করে স্কাইপ ব্যবহার করতে হতো (মাঝে মাঝে রিংগা, রেকমেন্ডড বাই সজিব, হোয়েন আই ওয়াজ ইন জাপান)
। তবে এখন সে ঝামেলাটি আর থাকলো না। ফেইসবুক থেকেই সরাসরি ভিডিও কলিং সেবাটি উপভোগ করা যাবে।
অনুষ্ঠানটি ফেইসবুক লাইভস্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। নিচে সে অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও চিত্র সংযোগ করে দিলাম।
ফেইসবুক ভিডিও কলিং সেবাটি মূলত ব্রাউজার ভিত্তিক। অর্থ্যাত ব্রাউজার থেকেই সরাসরি চ্যাট করা যাবে। স্কাইপ বা রিংগাতে যেমন আলাদা সফটওয়্যার ওপেন করে ভিডিও দেখতে হয় এখানে সে ঝামেলাটি নেই। আমার পরের পোস্টে আমি ফেইসবুকে কিভাবে ভিডিও চ্যাটিং করতে হবে সেটি নিয়ে আলোচনা করলাম।
একটি ভুল বোঝাবুঝিরও অবসান হলো
গতমাসে সংবাদ মাধ্যমে একটি সংবাদ নিয়ে সর্বত্র ভুল বোঝাবুঝির তৈরি হয়। সেটি হলো, ফেইসবুকের জনপ্রিয়তা দিন দিন কমছে। ইনসাইড ফেইসবুক নামক একটি প্রতিষ্ঠান জানায়, মে পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৬০ লাখ এবং যুক্তরাজ্যে ১ লাখ গ্রাহক হারিয়েছে ফেইসবুক। গ্রাহকদের বিশ্বাস হারানোর কারণে এ পরিমাণ সদস্যা হারানো গেছে বলে প্রতিষ্ঠানটি উল্লেখ করে। বলা হয়, ফেইসবুকের অনলাইন বিজ্ঞাপনের কাটতিও কমতে শুরু করেছে। মে মাসে কানাডায় ১৫ লাখ গ্রাহক ফেসবুক ব্যবহার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তবে সংবাদটিতে যখন তখনই প্রতিবাদ করে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত তৃতীয় পক্ষের কোন তথ্য প্রকাশের পর ফেইসবুক অফিসিয়ালি কখনোই কোন মন্তব্য প্রকাশ করেনা। তবে প্রতিষ্ঠানটি এ সংবাদের পরই এ ব্যাতিক্রম ঘটনাটি ঘটায়। প্রতিবাদে বলা হয়, ইনসাইড ফেইসবুক বা কোন প্রতিষ্ঠানই ফেইসবুকের ব্যবহারীদের সঠিক তথ্য জানতে পারবে না, এমন অ্যাক্সেস কাউকেই আমরা দেইনি। ইনসাইড ফেইসবুক যে খবরটি প্রকাশ করেছে সেটি শুধুই গুজব।
তবে সর্বশেষ ব্যবহারকারী আসলে কত এমন কোন তথ্য প্রকাশে রাজি হয়নি ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ। তাই ব্যবহারকারী কমার বিষয়টি আলোচনায় থেকেই যায়। সর্বশেষ অনুষ্ঠানে সে আলোচনারই এবার ইতি ঘটালেন জুকারবার্গ। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষনা দিলেন, আগের চেয়ে ফেইসবুক ব্যবহারকারী কমেনি, বরং অনেক বেড়েছে। বর্তমান এর ব্যবহারকারী সংখ্যা ৭৫০ মিলিয়ন।
গুগল প্লাস হ্যাংআউট নামে একটি ফিচার বাজারে এনে বেশ আলোচনায় এসেছিল। ফেইসবুক ভিডিও চ্যাটিং হ্যাংআউটকে নতুন প্রতিদ্বন্দীতার মুখে ফেলল। আপনার কি মনে হয়? ব্যবহারকারীরা কোনটিকে বেছে নিবে? ফেইসবুক ভিডিও কলিং নাকি গুগল প্লাস হ্যাংআউট? গুগল প্লাসের প্রকৃত ভবিষ্যত কি হবে? ধারণা করতে পারেন? প্লিজ লেট আস নো।
ফেইসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে সাইটটির ব্যবহারকারীদের মধ্যে ভয়েস এবং ভিডিও কলিং সেবাটি উন্মুক্ত করলেন। খবরটি নেটিজেনদের জন্য বেশ আনন্দের বটে। যেমন, আমার ব্যাক্তিগত কিছু গল্পই বলি, ভয়েস বা ভিডিও কলিংয়ের জন্য আমাকে আলাদা করে স্কাইপ ব্যবহার করতে হতো (মাঝে মাঝে রিংগা, রেকমেন্ডড বাই সজিব, হোয়েন আই ওয়াজ ইন জাপান) অনুষ্ঠানটি ফেইসবুক লাইভস্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। নিচে সে অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও চিত্র সংযোগ করে দিলাম।
Watch live streaming video from facebookannouncements at livestream.com
ফেইসবুক অফিসিয়ালি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ভিডিও চ্যাটিং নিয়ে যেটি এক নজর দেখে নিতে পারেন।ফেইসবুক ভিডিও কলিং সেবাটি মূলত ব্রাউজার ভিত্তিক। অর্থ্যাত ব্রাউজার থেকেই সরাসরি চ্যাট করা যাবে। স্কাইপ বা রিংগাতে যেমন আলাদা সফটওয়্যার ওপেন করে ভিডিও দেখতে হয় এখানে সে ঝামেলাটি নেই। আমার পরের পোস্টে আমি ফেইসবুকে কিভাবে ভিডিও চ্যাটিং করতে হবে সেটি নিয়ে আলোচনা করলাম।
একটি ভুল বোঝাবুঝিরও অবসান হলো
গতমাসে সংবাদ মাধ্যমে একটি সংবাদ নিয়ে সর্বত্র ভুল বোঝাবুঝির তৈরি হয়। সেটি হলো, ফেইসবুকের জনপ্রিয়তা দিন দিন কমছে। ইনসাইড ফেইসবুক নামক একটি প্রতিষ্ঠান জানায়, মে পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ৬০ লাখ এবং যুক্তরাজ্যে ১ লাখ গ্রাহক হারিয়েছে ফেইসবুক। গ্রাহকদের বিশ্বাস হারানোর কারণে এ পরিমাণ সদস্যা হারানো গেছে বলে প্রতিষ্ঠানটি উল্লেখ করে। বলা হয়, ফেইসবুকের অনলাইন বিজ্ঞাপনের কাটতিও কমতে শুরু করেছে। মে মাসে কানাডায় ১৫ লাখ গ্রাহক ফেসবুক ব্যবহার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তবে সংবাদটিতে যখন তখনই প্রতিবাদ করে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত তৃতীয় পক্ষের কোন তথ্য প্রকাশের পর ফেইসবুক অফিসিয়ালি কখনোই কোন মন্তব্য প্রকাশ করেনা। তবে প্রতিষ্ঠানটি এ সংবাদের পরই এ ব্যাতিক্রম ঘটনাটি ঘটায়। প্রতিবাদে বলা হয়, ইনসাইড ফেইসবুক বা কোন প্রতিষ্ঠানই ফেইসবুকের ব্যবহারীদের সঠিক তথ্য জানতে পারবে না, এমন অ্যাক্সেস কাউকেই আমরা দেইনি। ইনসাইড ফেইসবুক যে খবরটি প্রকাশ করেছে সেটি শুধুই গুজব।
তবে সর্বশেষ ব্যবহারকারী আসলে কত এমন কোন তথ্য প্রকাশে রাজি হয়নি ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ। তাই ব্যবহারকারী কমার বিষয়টি আলোচনায় থেকেই যায়। সর্বশেষ অনুষ্ঠানে সে আলোচনারই এবার ইতি ঘটালেন জুকারবার্গ। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষনা দিলেন, আগের চেয়ে ফেইসবুক ব্যবহারকারী কমেনি, বরং অনেক বেড়েছে। বর্তমান এর ব্যবহারকারী সংখ্যা ৭৫০ মিলিয়ন।
গুগল প্লাস হ্যাংআউট নামে একটি ফিচার বাজারে এনে বেশ আলোচনায় এসেছিল। ফেইসবুক ভিডিও চ্যাটিং হ্যাংআউটকে নতুন প্রতিদ্বন্দীতার মুখে ফেলল। আপনার কি মনে হয়? ব্যবহারকারীরা কোনটিকে বেছে নিবে? ফেইসবুক ভিডিও কলিং নাকি গুগল প্লাস হ্যাংআউট? গুগল প্লাসের প্রকৃত ভবিষ্যত কি হবে? ধারণা করতে পারেন? প্লিজ লেট আস নো।
Post a Comment